ক্যাস্টর অয়েলের দাম কত জেনে নিন

আমাদের টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেল জয়েন করুন
WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now

সম্মানিত পাঠক আপনি কি ক্যাস্টর অয়েলের দাম কত এই বিষয় সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? আপনার উত্তরটি যদি হ্যাঁ হয় তাহলে বলব সঠিক জায়গায় এসেছেন । কারণ আজকের পোস্টে আমরা বর্তমান সময়ে বহুল ব্যবহৃত সারা কিছু ক্যাস্টর অয়েল এর দাম সম্পর্কে জানব ।

আমাদের দৈননিন্দ জীবনের সাথে ক্যাস্টর অয়েল ওতপ্রুত ভাবে জড়িত । বিশেষ করে আমাদের মা ও বোনদের পছন্দের একটি উপাদানের নাম হচ্ছে ক্যাস্টর অয়েল । তারা এই ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করার মাধ্যমে ত্বক ও চুলের যত্ন নিয়ে থাকেন ।

ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করার ফলে চুলের গোড়া শক্ত হয় এবং চুল পড়া রোধ হয় । তাছাড়া আপনার যদি কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত কোন সমস্যা থাকে তাহলে এই ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করার মাধ্যমে তা নিরাময় করা যায় । এগুলো ছাড়াও আরো অসংখ্য সুবিধা রয়েছে যা আপনি ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করলে উপভোগ করতে পারবেন ।

আরও পড়ুন ➝ গার্নিয়ার ডে ক্রিমের দাম কত 

আজকের পোস্টে আমরা ক্যাস্টর অয়েলের দাম কত এবং এর উপকারিতা সহ বেশ কিছু তথ্য সম্পর্কে জানব । আপনি যদি ইতিমধ্যে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তাহলে পোস্টটি আপনার জন্য তৈরি করা হয়েছে । তাই অবশ্যই মনোযোগ সহকারে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পোস্টটি পড়তে থাকুন । তো চলুন শুরু করা যাক ।

ক্যাস্টর অয়েল কি?

ক্যাস্টর অয়েল বা রেড়ির তেল একটি প্রাকৃতিক উদ্ভিজ্জ তেল যা রেড়ি বীজ (Castor bean) থেকে প্রস্তুত করা হয় । এটি ঘন, হালকা হলুদ রঙের ও মসৃণ প্রকৃতির হয় । তেলের মূল উপাদান রিসিনোলিক অ্যাসিড, যা এর ঔষধি গুণের প্রধান উৎস । এটি ত্বক ও চুলের যত্নে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় ।

চুল পড়া রোধ ও চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে এটি খুব কার্যকর । এছাড়া এটি ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে ও শুষ্কতা দূর করে । কিছু ক্ষেত্রে কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে এটি ব্যবহৃত হয়। এটি একটি প্রাকৃতিক, বহুমুখী ও নিরাপদ উপাদান হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে জনপ্রিয় ।

ক্যাস্টর অয়েল কিভাবে তৈরি হয়?

ক্যাস্টর অয়েল তৈরি হয় রেড়ি গাছের বীজ থেকে, যা প্রথমে সংগ্রহ করা হয় । বীজগুলো শুকিয়ে এর খোসা আলাদা করা হয় । এরপর বীজ থেকে তেল বের করতে ঠান্ডা বা গরম প্রেসিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। ঠান্ডা প্রেসিং পদ্ধতিতে তেলটি বিশুদ্ধ থাকে ও ঔষধি গুণ বেশি থাকে ।

গরম প্রেসিং পদ্ধতিতে তেল বেশি পরিমাণে পাওয়া যায় কিন্তু গুণমান কিছুটা কমে যায় । প্রেসিং শেষে যে কাঁচা তেল পাওয়া যায় তা ছেঁকে বিশুদ্ধ করা হয় । এতে থাকা রিসিন নামক বিষাক্ত উপাদান অপসারণ করা হয় । এরপর তেলটি পরিশোধন করে স্বচ্ছ ও ব্যবহারের উপযোগী করা হয় ।

শিল্প পর্যায়ে এটি ফিল্টার ও হিট ট্রিটমেন্টের মাধ্যমে আরও উন্নত করা হয় । বিশুদ্ধ তেল বোতলে ভরে সংরক্ষণ করা হয় । প্রস্তুতকৃত তেল ওষুধ, প্রসাধনী ও শিল্প কাজে ব্যবহৃত হয় । এভাবেই প্রাকৃতিক রেড়ি বীজ থেকে ক্যাস্টর অয়েল উৎপন্ন হয় ।

বিভিন্ন প্রকার ক্যাস্টর অয়েল

ক্যাস্টর অয়েলের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে, যা উৎপাদন পদ্ধতি ও ব্যবহারের উদ্দেশ্যের ভিত্তিতে ভাগ করা হয় । প্রধান প্রকার গুলো নিচে তুলে ধরা হলো ।

কোল্ড প্রেসড ক্যাস্টর অয়েল (Cold Pressed Castor Oil): রেড়ি বীজ ঠান্ডা অবস্থায় প্রেস করে তৈরি হয়, এটি সবচেয়ে বিশুদ্ধ ও ত্বক-চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয় ।
হট প্রেসড ক্যাস্টর অয়েল (Hot Pressed Castor Oil): তাপ প্রয়োগের মাধ্যমে উৎপাদিত হয়, এতে তেল বেশি পাওয়া যায় তবে গুণমান কিছুটা কমে যায় ।
জ্যামাইকান ব্ল্যাক ক্যাস্টর অয়েল (Jamaican Black Castor Oil): রেড়ি বীজ ভেজে তৈরি করা হয়, যা গাঢ় রঙের এবং চুলের বৃদ্ধিতে খুব কার্যকর ।
হাইড্রোজেনেটেড ক্যাস্টর অয়েল (Hydrogenated Castor Oil): এটি রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় তৈরি হয়, যা কঠিন অবস্থায় থাকে এবং প্রসাধনী ও শিল্পে ব্যবহৃত হয় ।
অর্গানিক ক্যাস্টর অয়েল (Organic Castor Oil): কীটনাশক বা রাসায়নিক ছাড়াই উৎপন্ন বীজ থেকে তৈরি হয়, যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক ।
রিফাইনড ক্যাস্টর অয়েল (Refined Castor Oil): পরিশোধিত রূপ, যা চিকিৎসা ও প্রসাধনী পণ্য তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ।
ইন্ডাস্ট্রিয়াল ক্যাস্টর অয়েল (Industrial Castor Oil): শিল্প কারখানায় লুব্রিকেন্ট, পেইন্ট ও সাবান তৈরিতে ব্যবহৃত হয় ।

ক্যাস্টর অয়েলের দাম কত

ব্র্যান্ড পরিমাণ দাম (টাকা) কেনার লিংক
Skin Cafe 120ml ৳468 Shajgoj
RiBANA Organic 200ml ৳520 OHSO
Cosprof Organic 100ml ৳150 Rokomari
Well’s Castor Oil 70ml ৳235 Arogga
Well’s Castor Oil 70ml ৳500 Chaldal
100% Natural Castor Oil 250ml ৳890 UK Direct BD

ক্যাস্টর অয়েলের মান যাচাই প্রক্রিয়া

ক্যাস্টর অয়েলের মান যাচাই প্রক্রিয়া বিভিন্ন ধাপে সম্পন্ন হয় যাতে তেলের বিশুদ্ধতা ও কার্যকারিতা নিশ্চিত করা যায় । প্রথমে দৃষ্টিগত পরীক্ষা করা হয় । এই তেলটি স্বচ্ছ, হালকা হলুদ ও কোনো ময়লা বা গন্ধহীন কিনা তা দেখা হয় । এরপর ঘনত্ব (Density Test) মাপা হয়, সাধারণত ২৫°সে তাপমাত্রায় এর ঘনত্ব ০.৯৫–০.৯৬ g/cm³ এর মধ্যে থাকা উচিত । সান্দ্রতা (Viscosity Test) দ্বারা তেলের ঘনত্ব ও তরলতার পরিমাণ নির্ধারণ করা হয় ।

অ্যাসিড মান (Acid Value Test) দ্বারা বোঝা যায় তেলে অবাঞ্ছিত ফ্যাটি অ্যাসিড আছে কি না । আইোডিন মান (Iodine Value Test) তেলের অসম্পৃক্ততার মাত্রা যাচাই করে । সোপিফিকেশন মান (Saponification Value Test) তেলের মান ও ব্যবহার উপযোগিতা নির্ধারণে সাহায্য করে । এছাড়া রিসিনোলিক অ্যাসিড কনটেন্ট টেস্ট দ্বারা মূল কার্যকর উপাদানের পরিমাণ মাপা হয়, যা ৮৫–৯০% থাকা উচিত ।

গন্ধ ও রঙ পরীক্ষা করে নিশ্চিত করা হয় তেলটি বিশুদ্ধ ও অপরিষ্কার পদার্থমুক্ত । আর্দ্রতা পরীক্ষা (Moisture Test) করা হয় যাতে পানি বা আর্দ্রতার উপস্থিতি না থাকে । অবশেষে GC-MS বা HPLC বিশ্লেষণ দ্বারা রাসায়নিক গঠন নিশ্চিত করা হয় । সব মান সঠিক থাকলে তেলটিকে উচ্চমানের ক্যাস্টর অয়েল হিসেবে অনুমোদন দেওয়া হয় ।

ক্যাস্টর অয়েলের উপকারিতা

ক্যাস্টর অয়েলের উপকারিতা অনেক, যা স্বাস্থ্য, ত্বক ও চুলের জন্য সমানভাবে কার্যকর । এটি চুলের গোড়া শক্ত করে ও চুল পড়া রোধ করে । তেলটি স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে চুলের দ্রুত বৃদ্ধি ঘটায় । এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে শুষ্কতা ও ফাটাভাব দূর করে ।

চোখের পাতা ও ভ্রু ঘন করতে নিয়মিত ব্যবহার উপকারী । এটি কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করে । ক্ষত, ফুসকুড়ি বা প্রদাহ নিরাময়ে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণে সহায়তা করে । গাঁটের ব্যথা বা মাংসপেশীর টান কমাতেও এটি কার্যকর ।

প্রসাধনী পণ্যে এটি প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয় । তাছাড়া এটি ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে ত্বককে তরুণ ও উজ্জ্বল রাখে । সব মিলিয়ে ক্যাস্টর অয়েল একটি বহুমুখী প্রাকৃতিক তেল যা শরীরের ভিতর ও বাহিরে সমানভাবে উপকার দেয় ।

ক্যাস্টর অয়েল ব্যাবহারের নিয়ম

ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারের নিয়ম নির্ভর করে আপনি কোন উদ্দেশ্যে এটি ব্যবহার করছেন তার উপর । চুলের যত্নে ব্যবহারের আগে তেলটি হালকা গরম করে মাথার ত্বকে আলতোভাবে মালিশ করতে হয় । এরপর ৩০-৬০ মিনিট রেখে মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হয় । এটি সপ্তাহে ২-৩ বার ব্যবহার করা ভালো ।

ত্বকের যত্নে ঘুমানোর আগে অল্প পরিমাণ তেল মুখে বা শুষ্ক স্থানে লাগিয়ে রাতে রেখে সকালে ধুয়ে নিতে হয় । কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে চিকিৎসকের পরামর্শে অল্প পরিমাণ (সাধারণত ১-২ চা চামচ) মুখে গ্রহণ করা যায় । চোখের পাতা ও ভ্রু ঘন করতে তুলার কাঁটা দিয়ে সামান্য তেল লাগাতে হয় ।

গাঁটের ব্যথা বা মাংসপেশীর টান কমাতে গরম তেল দিয়ে ম্যাসাজ করা কার্যকর । ঠোঁট ফাটা বা গোড়ালি ফাটা নিরাময়ে রাতে ঘুমানোর আগে তেল লাগিয়ে রাখতে হয় । কোনো অ্যালার্জি বা জ্বালাভাব হলে ব্যবহার বন্ধ করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত ।

ক্যাস্টর অয়েল ব্যাবহারে সতর্কতা

ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারে কিছু সতর্কতা মেনে চলা জরুরি, যাতে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না হয় । প্রথমত, ব্যবহারের আগে ত্বকের একটি ছোট স্থানে প্যাচ টেস্ট করে অ্যালার্জি আছে কি না পরীক্ষা করা উচিত । গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী নারীদের এটি অভ্যন্তরীণভাবে গ্রহণের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন ।

অতিরিক্ত পরিমাণে মুখে খেলে বমি, পেট ব্যথা বা ডায়রিয়া হতে পারে । চোখে বা কানে সরাসরি তেল না লাগানোই ভালো । তেল ব্যবহারের আগে তা বিশুদ্ধ ও মানসম্মত কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে । দীর্ঘমেয়াদে অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ত্বকে তৈলাক্ত ভাব বা রোমকূপ বন্ধ হতে পারে ।

শিশুদের ক্ষেত্রে এটি খুব অল্প পরিমাণে ও সতর্কভাবে ব্যবহার করা উচিত । কোনো প্রকার জ্বালাভাব, ফুসকুড়ি বা লালচে দাগ দেখা দিলে ব্যবহার সঙ্গে সঙ্গে বন্ধ করতে হবে । ঠান্ডা, শুষ্ক ও অন্ধকার স্থানে তেল সংরক্ষণ করা উচিত । সর্বদা চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করাই নিরাপদ ।

ক্যাস্টর অয়েল কোথায় পাওয়া যায়

ক্যাস্টর অয়েল এখন সহজেই বিভিন্ন স্থানে পাওয়া যায় । এটি স্থানীয় ওষুধের দোকানে (ফার্মেসি) বিক্রি হয়, বিশেষ করে প্রসাধনী ও হেলথ সেকশনে । বড় সুপারশপ যেমন আগোরা, মিনাবাজার বা মেহনাজে এটি সাধারণত প্রসাধনী পণ্যের পাশে রাখা থাকে । অনলাইন শপ যেমন দারাজ, আজকেরডিল, চলো শপ বা অ্যামাজনেও বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ক্যাস্টর অয়েল পাওয়া যায় ।

বিউটি প্রোডাক্ট স্টোরে (যেখানে হেয়ার অয়েল, স্কিন কেয়ার পণ্য বিক্রি হয়) এটি অন্যতম জনপ্রিয় আইটেম । কিছু হারবাল ও আয়ুর্বেদিক দোকানেও বিশুদ্ধ ও অর্গানিক ক্যাস্টর অয়েল মজুদ থাকে । ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রাম পেজের মাধ্যমে ছোট উদ্যোক্তারাও এটি বিক্রি করেন ।

শিল্প বা ম্যাসাজের কাজে ব্যবহৃত বড় প্যাকেজ তেল পাইকারি বাজারেও পাওয়া যায় । তাই চুল, ত্বক বা স্বাস্থ্যগত যেকোনো ব্যবহারের জন্য এটি অনলাইন ও অফলাইন উভয় জায়গায় সহজলভ্য ।

আমাদের শেষ কথা

আজকের পোস্টে আমরা বর্তমান সময়ে ব্যবহৃত সেরা কিছু ক্যাস্টর অয়েলের দাম সম্পর্কে জেনেছি । তাছাড়া কিভাবে ক্যাস্টর অয়েল তৈরি হয়, সুযোগ সুবিধা এবং ব্যবহার করার নিয়ম সম্পর্কে জেনেছি । আপনি যদি ক্যাস্টর অয়েলের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা উপভোগ করতে চান তাহলে উল্লেখিত ক্যাস্টর অয়েল গুলো ব্যবহার করুন ।

আশা করি আমার এই পোস্টটি পড়ে আপনার খুবই ভালো লেগেছে । সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ে আপনি যদি সামান্যতম উপকার পান তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব ও ফ্যামিলিতে পোস্টটি শেয়ার করুন । তাছাড়া আমার এই পোস্ট সম্পর্কে আপনার কোন মন্তব্য থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন । ধন্যবাদ ।

আপনার পছন্দ হতে পারে এমন আরও পোস্ট দেখুন
মোনাস ১০ এর কাজ কি, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ও খাওয়ার নিয়ম
মোনাস ১০

আপনি কি অনলাইনে মোনাস ১০ এর কাজ কি সম্পর্কে তথ্য খুজতেছেন? আপনার উত্তরটি যদি হ্যাঁ হয় তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন বিস্তারিত পড়ুন

খুশকি দূর করার উপায় বিস্তারিত জানুন
খুশকি দূর

আমাদের অনেক ভাই ও বোন অনলাইনে খুশকি দূর করার উপায় সম্পর্কে তথ্য জানতে চান । আপনিও কি এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা ও খেজুর খাওয়ার নিয়ম
গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা

আপনি কি গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান? আপনার উত্তরটি যদি হ্যাঁ হয় তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন । কারণ বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় ডালিম খেলে কি হয়, খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় ডালিম খেলে কি হয়

আপনি কি অনলাইনে গর্ভাবস্থায় ডালিম খেলে কি হয় এই বিষয়ে তথ্য খুঁজতেছেন? যদি আপনার উত্তরটি হ্যাঁ হয়ে থাকে তাহলে সঠিক বিস্তারিত পড়ুন

গার্নিয়ার ডে ক্রিমের দাম কত জেনে নিন
গার্নিয়ার ডে ক্রিমের দাম

আমাদের অনেকে গার্নিয়ার ডে ক্রিমের দাম কত এই বিষয়ে জানতে চান । আপনিও কি অনলাইনে এই বিষয়ে তথ্য খুঁজছেন? আপনার বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

আপনি কি গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে অনলাইনে তথ্য খুঁজতেছেন? আপনার উত্তরটি যদি হ্যাঁ হয় তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন । বিস্তারিত পড়ুন

x

Leave a Reply

error: Content is protected !!