আপনি নিশ্চয়ই জাপানের ভিসার দাম কত জানতে এসেছেন? যদি উত্তরটি হ্যাঁ, হয় তাহলে বলব সঠিক জায়গাতেই এসেছেন । জাপানের ভিসার মূল্য কত টাকা সে সম্পর্কে জানার আগে চলুন আমরা জাপান সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই । আমরা প্রায় সকলেই জাপান দেশের নাম শুনে থাকব যে দেশের পতাকার সাথে আমাদের বাংলাদেশের পতাকার মিল রয়েছে ।
আমাদের বাংলাদেশের পতাকার যেমন চারদিকে সবুজ এবং মাঝখানের লাল রং এর বৃত্ত । তবে জাপানের পতাকায় মাঝখানে লাল রং এর বৃত্ত ঠিকই আছে কিন্তু চারদিকে সাদা রং । জাপান হল পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র যা প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে ভেসে থাকা জাপান সাগর, চীন সাগর, চীন, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ান পর্যন্ত বিস্তৃত ।
জাপান পৃথিবীর একমাত্র দেশ যেখানে সর্বপ্রথম সূর্য উদয় হয় । তাই আমরা যারা স্টুডেন্ট রয়েছি তারা বইয়ে পড়ে থাকব সূর্য উদয়ের দেশ বলা হয় জাপানকে । জাপানের মানুষ অত্যন্ত নম্র, ভদ্র ও সুমিষ্ট প্রকৃতির হয়ে থাকে । এখানে অন্যান্য দেশের মতো মারামারি, হানাহানি ও রক্তারক্তি এমন কোন সম্পর্ক পাওয়া যায় না । তাই জাপানকে শান্তি প্রিয় দেশ হিসেবে বিবেচনা করা হয় ।
তাছাড়া জাপানের মানুষ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে পছন্দ করে । তাদের রাস্তা ঘাট ও আশপাশের প্রকৃতি খুবই পরিষ্কার এবং স্বচ্ছ । তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে জাপানের মানুষ কাজের প্রতি সব সময়ই গুরুত্ব দিয়ে থাকে । তারা আমাদের মত কাজকে অবহেলা না করে সময়ের কাজ সময়ে করে থাকে । এর জন্য তাদের সারা বিশ্ব জুড়ে ডাক নাম ও সুনাম ছড়িয়ে আছে ।
আরও পড়ুন>>>কানাডা ভিজিট ভিসা কিভাবে পাবেন
অতএব এত সুন্দর একটি দেশ কেইবা না চাইবে ভ্রমণ করতে, পড়াশোনা করতে অথবা কাজ করতে যেতে । আজকের পোস্টে আমি আলোচনা করতে চলেছি শান্তি প্রিয় দেশ জাপানের ভিসার যেমনঃ কাজের ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং জব ভিসার দাম কত টাকা ।
আপনি যদি এই সকল বিষয়ে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন তাহলে আমার রিকোয়েস্ট থাকবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পুরো পোস্টটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন । তাহলে আপনার জাপান ভিসা সম্পর্কে সম্পূর্ণ ক্লিয়ার ধারণা পেয়ে যাবেন । তো আর দেরি না করে চলুন আজকের মূল আলোচনায় যাওয়া যাক ।
জাপানের ভিসার দাম কত
জাপানের ভিসার মূল্য কত টাকা তা সাধারণত আপনার ভিসার ধরনের উপর নির্ভর করবে । আপনি যদি কাজের ভিসার জন্য জাপান আসেন তাহলে তার জন্য এক রকম টাকা খরচ করতে হবে । আর যদি টুরিস্ট ভিসায় জাপান আসেন তাহলে তার জন্য কম খরচ করতে হবে । তাছাড়া যারা স্টুডেন্ট অথবা চিকিৎসা কাজে যদি জাপান আসেন তার জন্য আলাদা খরচ হবে ।
তাই যখন জাপান ভিসা সংগ্রহ করার কথা ভাববেন তখন সবার প্রথমে আপনি কোন ধরনের ভিসা পেতে চাচ্ছেন সেটি সিলেক্ট করবেন । তারপর ওই ভিসার জন্য কত টাকা লাগবে তা নিচের লেখা থেকে জেনে নিতে পারবেন । অতঃপর আপনার পরিচিত কোন এজেন্সি বা দালাল অথবা চাইলে নিজেই ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন ।
জাপান কাজের ভিসার দাম কত
আপনি যদি কখনো চিন্তা করেন বিদেশে গিয়ে কাজ করবেন এবং মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করবেন তাহলে সবার উপর কাতারের যতগুলো দেশ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম ভালো একটি অবস্থান করছে জাপান । আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি জাপান অত্যন্ত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং নম্র ভদ্র সমৃদ্ধ মানুষের দেশ । সুতরাং এই দেশে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে তৃপ্তি লাভ করতে পারেন ।
বর্তমানে জাপান সরকার বৈদেশিক নাগরিকদের জন্য কাজের সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে । আপনি চাইলে একজন প্রবাসী হিসেবে জাপানে বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করতে পারেন । যদি আপনি কাজের ভিসাতে জাপান আসতে চান তাহলে সব মিলিয়ে আপনার ৯ থেকে ১০ লাখ টাকা খরচ পড়বে । আর যদি আপনি এজেন্সি বা দালাল করতে জাপান আসতে চান তাহলে খরচ পড়তে পারে ১১ লাখ টাকা পর্যন্ত ।
জাপান স্টুডেন্ট ভিসার দাম কত
বর্তমানে জাপানে অসংখ্য উন্নত ইউনিভার্সিটি রয়েছে যেগুলোতে বিভিন্ন দেশের স্টুডেন্টরা এসে পড়াশোনা করে থাকে । আপনি যদি একজন স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এবং যদি চান উচ্চতর ডিগ্রী অথবা পড়াশোনা করবেন তাহলে আমি বলব সবার উপরের সারিতে জাপানকে রাখবেন । কেননা এদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক সুন্দর এবং সু ঘঠিত ।
আরও পড়ুন ➝ দুবাই ট্যাক্সি ড্রাইভার বেতন কত
তাই নিজেকে যদি একজন আদর্শ মানুষ হিসেবে সমাজে বাস্তবায়ন করতে চান তাহলে আমি বলব জাপানের ভালো কোন ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন হয়ে যান । যদি আপনি জাপানে স্টুডেন্ট বা পড়াশোনার বিষয়ে আসতে চান তার জন্য খরচ পড়বে ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত । আর যদি দালাল বা থার্ড পার্টি দিয়ে আবেদন করেন তাহলে সর্বোচ্চ হবে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ।
জাপান টুরিস্ট ভিসার দাম কত
আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি জাপান পূর্ব এশিয়ার একটি দ্বীপ রাষ্ট্র তাই এখানে অসংখ্য রিসোর্ট এবং হোটেল রয়েছে । যেখানে প্রতিনিয়ত মানুষ জন ভ্রমণ করার জন্য এসে থাকে । আপনি যদি একজন রুচিশীল ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে জাপানে এসে বেড়াতে পারেন । এখানকার আশপাশের প্রকৃতি এবং মানুষের আচার ব্যবহার যা আপনাকে সত্যিই মুগ্ধ করে তুলবে ।
জাপানে যদি টুরিস্ট ভিসায় আসেন তাহলে খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম পড়বে । যদি ব্যক্তিগতভাবে ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে । তবে আপনি যদি থার্ড পার্টি এজেন্সি বা দালাল ব্যবহার করে ভিসার জন্য আবেদন করেণ তাহলে সর্বোচ্চ ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে ।
জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার দাম কত
আপনার চিন্তা ভাবনা যদি থাকে জাপানের লং টাইম অর্থাৎ দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করবেন তাহলে আমি সাজেশন করব ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করুন । এটি এমন এক ধরনের ভিসা যা আপনাকে আপনার গন্তব্যে সফলতার সহিত পৌঁছে দেবে । আপনার যদি টার্গেট থাকে আপনি এত বছর জাপান থেকে এত টাকার মালিক হবেণ তাহলে আমি মনে করি এই ভিসাটি আপনার জন্য পারফেক্ট একটি ভিসা ।
তবে আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে জাপানের কাজ করতে চান তাহলে সবার প্রথমে আপনি যে কোন একটি বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করে জাপান আসবেন । তাহলে আপনি বেতন বেশি পাবেন এবং সুযোগ সুবিধা ও পাবেন । সাধারণত জাপান ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য খরচ হয় ৭ লাখ টাকা এবং থার্ড পার্টি এজেন্সি দিয়ে ভিসার আবেদন করলে সর্বোচ্চ ১২ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে ।
জাপান জব ভিসার দাম কত
আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন ক্যাটাগরিতে চাকরি করার জন্য জাপান আসেন তাহলে অবশ্যই জব ভিসা নিয়ে আসবেন । যেমনঃ আপনি যদি একজন শিক্ষক হয়ে থাকেন তাহলে এখানে এসে শিক্ষকতা করতে পারেন । মোট কথা আপনি যে ক্যাটাগরিতে এক্সপার্ট এবং পূর্ব অভিজ্ঞতা আছে সেই বিষয়ে জাপানে এসে চাকরি করতে পারেন ।
যদি জাপানে চাকরির ভিসা বা জব ভিসায় আসেন তাহলে আপনার নূন্যতম যোগ্যতা মাস্টার্স ডিগ্রি লাগবে । যেহেতু আপনি একজন শিক্ষিত ব্যক্তি তার জন্য আপনার ভিসা খরচ তুলনামূলক কম পড়বে । সাধারণত জব ভিসার জন্য ৬ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে । তবে সময় দালাল বা থার্ড পার্টি দিয়ে আবেদন করলে সর্বোচ্চ ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে ।
বিশেষ নোটঃ আমাদের বাংলাদেশী অসংখ্য দালাল এবং থার্ড পার্টি এজেন্সি রয়েছে যাদের মাধ্যমে আপনি চাইলে যেকোন ভিসা সংগ্রহ করে জাপান আসতে পারেন । কিন্তু এর জন্য আপনাকে মোটা অংকের টাকা পেমেন্ট করতে হবে । সেই সাথে আপনি যদি ভিসা বিষয়ে সম্পূর্ণ অবগতন না হন তাহলে তারা কিন্তু আপনাকে জাল অর্থাৎ ভুয়া ভিসা ধরিয়ে দিতে পারে ।
যদি ভুলক্রমে ভুয়া ভিসা নিয়ে জাপান আসেন তাহলে সেখানকার পুলিশ আপনাকে ধরবে এবং জেলেও প্রেরণ করতে পারে । তাই আমি আপনাদের সাজেশন করবো আপনি অবশ্যই ব্যক্তিগত ভাবে ভিসার জন্য আবেদন করবেন । এতে আপনার খরচ কম হবে এবং নিরাপত্তার কোন ঝুঁকি ও থাকবে না ।
জাপান যেতে শিক্ষাগত যোগ্যতা
আপনি কাজের ভিসাই বলুন অথবা টুরিস্ট ভিসা অথবা স্টুডেন্ট ভিসা যায় বলুন না কেন জাপানে আসতে হলে অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত সনদপত্র লাগবে । জাপানে আসার জন্য সর্বনিম্ন শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস থাকতে হবে এবং সর্বোচ্চ শিক্ষাগত যোগ্যতা মাস্টার্স ডিগ্রী পর্যন্ত । এই শিক্ষাগত যোগ্যতা মূলত আপনার ভিসার ধরনের ওপর ভিত্তি করে প্রয়োজন পড়বে ।
আপনি যদি সাধারণ শ্রমিক হিসেবে কাজের বিষয়ে জাপানে আসেন তাহলে আপনার এসএসসি পাসের সার্টিফিকেট থাকলেই চলবে । আর যদি নির্দিষ্ট কোন ক্যাটাগরিতে জব অর্থাৎ চাকরির ভিসায় আসেন তাহলে আপনার নূন্যতম মাস্টার্স ডিগ্রী সার্টিফিকেট লাগবে । তাই আমরা বলতে পারি নূন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাশ হলে জাপানে যাওয়া যায় ।
সরকারিভাবে জাপান যাওয়ার উপায়
আমাদের গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রতিবছর অসংখ্য মানুষ সরকারি ভাবে জাপান যাওয়ার সুযোগ তৈরি করে দেয় । সরকারি ভাবে জাপানে গেলে একটি সুবিধা হচ্ছে আপনি কম খরচে জাপান যেতে পারবেন এবং সেই সাথে আপনি সেখানে ভালো সুযোগ-সুবিধা ও উপভোগ করতে পারবেন ।
আপনি যদি সরকারিভাবে জাপানে যেতে চান তাহলে ন্যূনতম বয়স ১৮ বছর হওয়া লাগবে । ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য ব্যবহার করতে হবে । আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনিম্ন এসএসসি পাস এবং উচ্চতা ৫ ফুট ২ ইঞ্চি হতে হবে ।
বেসরকারি ভাবে জাপান যাওয়ার উপায়
আমরা উপরে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি জাপানে যাওয়ার জন্য বর্তমানে অনেক ধরনের ভিসা চলমান রয়েছে । আমরা এতক্ষণ যতগুলো ভিসার নাম শুনেছি সবগুলোই কিন্তু সম্পূর্ণ বেসরকারি । যার জন্য আপনাকে বিপুল পরিমাণে অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে । তবে বেসরকারিভাবে জাপান যাওয়ার সুবিধা হচ্ছে আপনি যেকোনো সময় জাপানে যেতে পারবেন ।
আর যদি সরকারিভাবে জাপান যেতে চান তাহলে আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে কখন বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক জাপান ভিসার সার্কুলার প্রদর্শন করা হয় । অনেক সময় ঐ সকল সরকারি ভিসাতে অনেক মানুষ প্রতিযোগিতা করে । এতে দেখা গুলো আপনি ভিসা নাও পেতে পারেন । তাই সরকারি ভিসার চিন্তা না করে বেসরকারিভাবে জাপান চলে আসতে পারেন ।
আমাদের শেষ কথা
সম্মানিত পাঠক বৃন্দ, আজকের পোস্টে আমরা জানতে পেরেছি সূর্য উদয় খ্যাত জাপান কোন ভিসার জন্য কত টাকা, সরকারিভাবে এবং বেসরকারিভাবে কিভাবে জাপান আসা যায় । আপনি যদি কখনো জাপান আসার চিন্তাভাবনা করেন তাহলে উপরে উল্লেখিত তথ্যগুলো ফলো করে আসবেন । তাহলে আশা করা যায় আপনি কোন বিপদের সম্মুখীন হবেন না ।
আপনি যদি এই পোস্টটি পড়ার পর সামান্যতম উপকৃত হন তাহলে পুরো পোস্টে লিখতে যতটুকু কষ্ট হয়েছে তা আমি সার্থক হবে বলে মনে করব । যদি পোস্ট টি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই বন্ধু বান্ধবদের সাথে শেয়ার করে রাখবেন । অতএব আজকের মত এখানেই শেষ করছি । সবাই ভালো থাকুন । সুস্থ থাকুন । আল্লাহ হাফেজ ।
আফ্রিকা মহাদেশের উত্তর-পূর্বকোণ এবং এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে অবস্থিত একটি আন্ত মহাদেশীয় ভূমধ্যসাগরীয় রাষ্ট্রের নাম হচ্ছে মিশর । বর্তমানে বাংলাদেশের বিস্তারিত পড়ুন
ইউরোপের বলাকান অঞ্চলে অবস্থিত একটি রাষ্ট্রের নাম হচ্ছে কসোভো । এই রাষ্ট্রটি পূর্বে ইউরোপের দেশ সার্বিয়ার একটি প্রদেশ ছিল । বিস্তারিত পড়ুন
যুক্তরাজ্য ইউরোপের অন্যতম শীর্ষ একটি ধনী দেশের নাম । এখানকার জনগণের মাথাপিছু আয় অনেক বেশি এবং সেই সুবিধার্থে মুদ্রার মান বিস্তারিত পড়ুন
আমরা বেশিরভাগ মানুষ চাই ইউরোপের দেশগুলোতে গিয়ে চাকরি করে প্রতিমাসে মোটা অংকের অর্থ উপার্জন করতে । কারণ সারা বিশ্বের অন্যান্য বিস্তারিত পড়ুন
আপনি কি অনলাইনে কাতার এয়ারলাইন্স টিকেটের দাম কত এই বিষয়ে তথ্য খুঁজতেছেন? আপনার উত্তরটি যদি হ্যাঁ হয়ে থাকে তাহলে সঠিক বিস্তারিত পড়ুন
আপনি কি দুবাই ভাষা শেখার উপায় সম্পর্কে জানতে চান? আপনার উত্তরটি যদি হ্যাঁ হয়ে থাকে তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন । বিস্তারিত পড়ুন